সংক্ষিপ্ত উত্তর:
কারণ ঈসা মসীহই একমাত্র উদ্ধারকর্তা। তিনি এই কাজের উপযুক্ত অর্থাৎ নিষ্পাপ। এই কাজের জন্যই আল্লাহ তাঁকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলেন।
কারণ ঈসা মসীহই একমাত্র উদ্ধারকর্তা। তিনি এই কাজের উপযুক্ত অর্থাৎ নিষ্পাপ। এই কাজের জন্যই আল্লাহ তাঁকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলেন।
আল্লাহর দয়ায় এবং মসীহে ঈমান আনার মধ্যদিয়েই তারা নাজাত পাবে।
আগের প্রশ্নের সাথে যুক্ত এই প্রশ্নের উত্তর হলো আল্লাহ পরম দয়ালু, তিনি মানুষকে ভালোবাসেন। তিনিই মানুষের বিষয়ে ন্যায়বিচার করবেন। তবে যতদূর জানা যায়, আগেকার লোকেরা হজরত ঈসার মধ্যদিয়েই নাজাত পাবে। আল্লাহ প্রথম থেকেই মসীহের কথা নবিদের মধ্যদিয়ে মানুষকে জানিয়েছিলেন। পয়দায়েশ কিতাব থেকে শুরু করে প্রায় সকল কিতাবেই মসীহের বিষয়ে ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছিল। হজরত আদম থেকে শুরু করে, প্রায় সকল নবিই মসীহের সম্পর্কে জানতেন এবং তাঁকে বিশ্বাস করতেন। প্রায় সকল নবিই মানুষের কাছে হজরত ঈসা মসীহের কথা প্রচার করে গেছেন। হজরত মুসা, হজরত দাউদ, হজরত ইশাইয়া, হজরত ইয়ারমিয়া, হজরত ইহিস্কেল, হজরত ইয়াহিয়া প্রমুখ নবিগণ হজরত ঈসার আগমনের বিষয়ে দ্ব্যার্থহীনভাবে ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন। তারা যেমন তা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন, তেমনি তারা চাইতেন যেন মানুষ তা বিশ্বাস করে। অনেকেই তাঁদের কথায় বিশ্বাস করতেন।