রক্ত ঝরে (৪)
পাপের পশরা শিরে নিয়ে বিশ্বের গ্লানী সব বয়ে (২)
কাল ভেরী গিরি পরে (২)
পাপী চেয়ে দেখ ঐ ক্রুস উপরে
রক্ত ঝরে, রক্ত ঝরে।
মেটাতে পাপের দেনা যত বইছে রুধীর স্রোত (২)
কাটার মুকুট শিরে (২)
পাপী চেয়ে দেখ ঐ ক্রুস উপরে
রক্ত ঝরে, রক্ত ঝরে।
ঈমানেতে নাজাত পাবে মরণ ভয় আর না রবে (২)
কেঁদে বল সবারে (২)
পাপী চেয়ে দেখ ঐ ক্রুস উপরে
রক্ত ঝরে, রক্ত ঝরে ॥”
All posts by জাহাঙ্গীর
রহমত কর ওগো খোদা
রহমত কর ওগো খোদা দয়া কর দয়াময় (২)
তোমার মুখের রোশ্নি আল্লাহ্ (২)
এই গুনাহ্গার ভিক্ষা চায়।
তোমার নাজাত লাভ করিয়া
তামাম জাতি ধন্য হয়,
তোমার নামের হামদ্ হবে প্রভু
তোমার সারা দুনিয়ায় ॥
মানব জাতি খুশির বানে
প্রভুর নামের হামদ্ করো,
কেননা প্রভুর ন্যায়ের শাসন
আসবে দেখ এই ধরায় ॥”
পরিবর্তন নূতন জন্মের পরে
পরিবর্তন নূতন জন্মের পরে (৩)
আমার পরিবর্তন হয়েছে ॥
আগে যে গান গাইতাম এখন গাই না (৩)
আমার পরিবর্তন হয়েছে ॥
যে সঙ্গ ছিল এখন সে সঙ্গ নাই (৩)
আমার পরিবর্তন হয়েছে ॥
ঈসা আমার পাপের জন্য (৩)
ক্রুশে মরণ ভুগেছেন ॥
ঈসার জন্য আমি সাক্ষ্য দিব (৩)
আমার পরিবর্তন হয়েছে ॥
ঈসা মসীহ্ শীঘ্রই আসছেন (৩)
তোমরা প্রস্তুত হও সবে ॥”
অন্যজনের দোষ
অন্যজনের দোষ তোমরা ধরিও বেড়াইওনা যেন তোমার নিজের দোষ ধরা না হয়, কারণ যেভাবে তুমি অন্যের দোষ ধর সেইভাবে তোমার নিজের দোষও ধরা হইবে, আর যেভাবে তোমরা মাপিয়া দাও সেইভাবে তোমাদের জন্যে মাপা হবে তাই —-
অন্যজনের দোষ তোমরা কভু ধরিওনা ॥ (৪)
যেন তোমার দোষ বন্ধু কভু ধরা যে হয়না (৪)
যেভাবে তোমরা দোষ ধর সেভাবে দোষ ধরা হবে ॥ (২)
তোমার ভাইয়ের চোখে যে কুটা আছে – কেবল তাহাই দেখিতেছ
অথচ তোমার নিজের চোখের মধ্যে যে কড়িকাঠ আছে তাহা লক্ষ্য করিতেছনা কেন? যখন তোমার নিজের চোখের মধ্যে কড়িকাঠ আছে তখন কেমন করিয়া তোমার ভাইকে এইকথা বলিতেছো; আস তোমার চোখ হইতে কুটাটি বাহির করিয়া দেই। ভন্ড! প্রথমে তোমার নিজের চোখ হইতে কড়িকাঠটি বাহির করিয়া ফেল তাহা হইলে তোমার ভাইয়ের চোখ হইতে কুটাটি বাহির করিবার জন্যে সপষ্ট দেখিতে পাইবে —-
তোমার ভাইয়ের চোখ কেমনে তুমি যে সাফ কর (৪)
আগে তোমার নিজের চোখ সাফ কর সাফ কর (৪)
তাহলে ভাইয়ের চোখের কুটা বাহির করিতে দেখিতে পাইবে ॥ (২)”
ওগো খোদা শুকরিয়া
ওগো খোদা শুকরিয়া, ওগো খোদা শুকরিয়া
অনন্তাকাল আদায় করব, তোমার শুকরিয়া (২)
ওগো খোদা শুকরিয়া ॥
আমার মাবুদ যিনি, তিনি প্রশংসিত (২)
তাঁহার মহিমার কথা কভু কেউতো জানে না ॥
তোমার মহিমা হবে বংশ ব্যাপীয়া (২)
তোমার কুদরতের সাক্ষী রবে দুনিয়া জুড়িয়া ॥
আমার মাবুদ কৃপাময় অতি স্নেহশীল (২)
দয়াতে মহান তিনি পূর্ণ প্রেম দিয়া ॥”
মাবুদ আমার রাখাল বন্ধু আমার পালনকারী
মাবুদ আমার রাখাল বন্ধু আমার পালনকারী
অভাব আমার হইবে নাকো খোদা আমার জীবন রক্ষাকারী ॥ (২)
মাঠের সবুজ ঘাসের উপর তিনি শয়ন করান
বিশ্রাম পানির ধারে ধারে আমায় তিনি চালান (২)
মৃত্যু থেকে তিনি আমার জান ফিরিয়ে আনেন ॥
নিজ নামের গুণে আমায় ন্যায় পথেতে চালান,
অমঙ্গলের ভয় কি আছে আমার (২)
গভীর অন্ধকারের পথে তিনি দিশাকারী ॥
জানি জানি জানি প্রভু আমার জীবন পথে
থাকবে তোমার ভালবাসা মঙ্গল মোর সাথে (২)
অনন্তাকাল প্রভুর ঘরে বাস করিব আমি ॥”
কি যে আনন্দ
হরিণী যেমন জলস্রোতের কামনা করে
হরিণী যেমন জলস্রোতের কামনা করে
তেমনি হে আল্লাহ্ আমার দিল
তোমার কামনা করিতেছে। (২)
হরিণী যেমন জলস্রোতের কামনা করে ॥
আল্লাহ্র জন্য জীবন্তা আল্লাহ্র জন্য (২)
আমার দিল তৃষ্ণার্ত, আমার প্রাণ তৃষ্ণার্ত ॥ (২)”
এমন প্রভুরই গান গায়
এমন প্রভুরই গান গায়
সুখে দুখে গান গায় ॥ (২)
প্রশংসাতে অনুভবে
আমার হৃদয় নাচেরে (২)
ঈসা ও ঈসা আনন্দ কি আনন্দ ॥ (২)
ধন্যবাদে কৃতজ্ঞতায়
সর্বক্ষণ প্রভু এ চেতনায় (২)
ঈসা ও ঈসা আনন্দ কি আনন্দ ॥ (২)
স্বাধীন জীবন পূর্ণ জীবন
ঈসাতে শুধু পাওয়া যায় (২)
ঈসা ও ঈসা আনন্দ কি আনন্দ ॥ (২)”
ভুলিতে কি পারি তাঁরে
ভুলিতে কি পারি তারে, তারে
ভুলিতে কি পারি তারে ॥
যিনি নিজ প্রাণ দিয়া নাজাত দিলেন মোরে ॥ (২)
সেই মাবুদ মহীয়ান, মম চিন্তা মম ধ্যান (২)
জীবন থাকিতে আমি ভুলিতে কি পারি তাঁরে (২)
অপূর্ব করুণা তাঁর, নাহিক তুলনা যাঁর (২)
খুুজিলে এমন প্রেম কোথা পাব এ সংসারে ॥ (২)
নাহি চাহি কোন ধন পেয়েছি যে প্রিয়জন (২)
কন্ঠহার করি আমি রাখিব নিয়ত তাঁরে ॥ (২)”