অন্যজনের দোষ তোমরা ধরিও বেড়াইওনা যেন তোমার নিজের দোষ ধরা না হয়, কারণ যেভাবে তুমি অন্যের দোষ ধর সেইভাবে তোমার নিজের দোষও ধরা হইবে, আর যেভাবে তোমরা মাপিয়া দাও সেইভাবে তোমাদের জন্যে মাপা হবে তাই —-
অন্যজনের দোষ তোমরা কভু ধরিওনা ॥ (৪)
যেন তোমার দোষ বন্ধু কভু ধরা যে হয়না (৪)
যেভাবে তোমরা দোষ ধর সেভাবে দোষ ধরা হবে ॥ (২)
তোমার ভাইয়ের চোখে যে কুটা আছে – কেবল তাহাই দেখিতেছ
অথচ তোমার নিজের চোখের মধ্যে যে কড়িকাঠ আছে তাহা লক্ষ্য করিতেছনা কেন? যখন তোমার নিজের চোখের মধ্যে কড়িকাঠ আছে তখন কেমন করিয়া তোমার ভাইকে এইকথা বলিতেছো; আস তোমার চোখ হইতে কুটাটি বাহির করিয়া দেই। ভন্ড! প্রথমে তোমার নিজের চোখ হইতে কড়িকাঠটি বাহির করিয়া ফেল তাহা হইলে তোমার ভাইয়ের চোখ হইতে কুটাটি বাহির করিবার জন্যে সপষ্ট দেখিতে পাইবে —-
তোমার ভাইয়ের চোখ কেমনে তুমি যে সাফ কর (৪)
আগে তোমার নিজের চোখ সাফ কর সাফ কর (৪)
তাহলে ভাইয়ের চোখের কুটা বাহির করিতে দেখিতে পাইবে ॥ (২)”